Friday, March 14, 2025
Home Blog

ফাঁস হওয়া প্রশ্নে নিয়োগপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করতে আইনি নোটিশ

বিসিএস পরীক্ষায় ফাঁস হওয়া প্রশ্নে উত্তীর্ণ হয়ে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তালিকা প্রকাশ করতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব ও ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার। রোববার ই-মেইল ও ডাকযোগে ক্যাবিনেট সচিব, বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ও সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সচিব এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর লিগ্যাল নোটিশটি পাঠানো হয়।

মানবাধিকার সংস্থা ল অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ওই দুই আইনজীবী এ নোটিশ পাঠান।

নোটিশে বলা হয়, বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত বিভিন্ন রিপোর্টে দেখা যায়, বাংলাদেশ কর্মকমিশনের সাবেক গাড়ি চালক ও অন্যান্য কর্মচারীরা গত কয়েক দশক ধরে ‘লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করে আসছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় আবেদ আলীসহ কর্মকমিশনের এ পর্যন্ত ১৭ জন কর্মচারীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আবেদ আলী ও অন্যান্য কর্মচারীরা কীভাবে বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পরীক্ষার্থীদের মাঝে টাকার বিনিময়ে বিতরণ করে প্রত্যেকে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তার বিবরণ দিয়েছেন।”

আবেদ আলী ও কর্মকমিশনের অন্য কর্মচারীদের কাছ থেকে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে উত্তীর্ণ হয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের একটি তালিকা পুলিশ তৈরি করেছে বলে দাবি করা হয় নোটিশে।

ওই নোটিশে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বিসিএস পরীক্ষায় প্রতারণার মাধ্যমে উত্তীর্ণ হয়ে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে নিয়োগপ্রাপ্ত বিসিএস কর্মকর্তাদের নাম, ঠিকানা, বর্তমান পদবি উল্লেখপূর্বক তালিকা প্রণয়ন করে কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সহ প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাদের কাছ থেকে এ পর্যন্ত বেতন ভাতাদিসহ যাবতীয় গৃহীত আর্থিক সুবিধা ফেরত নেওয়ার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ট্রাম্পের উপর হামলাকারীর ৫টি চঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল তদন্ত সংস্থা এফবিআই দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলাকারী থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস (২০) এর বিষয়ে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও প্রকাশ করেছে।

এর আগে এফবিআই জানিয়েছে, ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে গুলি করার ঘটনাটি ছিল একটি ‘হত্যাচেষ্টা’।

ম্যাথিউ ক্রুকস পেনসিলভানিয়ার বেথেল পার্ক এলাকার বাসিন্দা। এলাকাটি ট্রাম্প যেখানে সমাবেশ করছিলেন সেখান থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে।

ভোটার-নিবন্ধন রেকর্ড বিশ্লেষণে দেখা যায়, থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস একজন রিপাবলিকান হিসেবে নিবন্ধিত ছিলেন।

টমাস ম্যাথিউ ক্রুকস বেথেল পার্ক হাই স্কুল থেকে ২০২২ সালে স্নাতক হয়েছেন বলে মনে ধারণা করা হচ্ছে। ওয়েস্টার্ন পেনসিলভেনিয়ার দ্য ট্রিবিউন-রিভিউ অনুসারে, তিনি ন্যাশনাল ম্যাথ অ্যান্ড সায়েন্স ইনিশিয়েটিভ থেকে একই বছর ৫০০ ডলার ‘স্টার অ্যাওয়ার্ড’ও পেয়েছিলেন।

হামলার কিছুক্ষণ আগেও ম্যাথিউ ক্রুকস এআর-১৫ সেমি-অটোমেটিক রাইফেল দিয়ে সজ্জিত ছিলেন বলে স্থানীয় অনেকে দেখেছেন বলে জানান। একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী বলছেন, তারা ম্যাথিউ ক্রুকসকে গুলি করার আগে দেখেছিলেন এবং কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করেছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প যে মঞ্চে সমাবেশে ভাষণ দিচ্ছিলেন সেখান থেকে প্রায় ১৩০ গজ দূরে একটি ভবনের ছাদে অবস্থান করছিলেন ম্যাথিউ ক্রুকস।

৭৮ বছর বয়সী সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের ওপর হামলার পর সিক্রেট সার্ভিসের কর্মকর্তারা তাকে গুলি করে হত্যা করে। পুলিশ বলছে, রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর উপর গুলি চালানোর পিছনে ক্রুকসের উদ্দেশ্য এখনও স্পষ্ট নয়।

অন্তঃসত্ত্বা নারীকে ‘ধর্ষণচেষ্টা’, স্বামীর পিটুনিতে যুবলীগ নেতা নিহত

কুমিল্লার চান্দিনায় একাধিক মামলার আসামি যুবলীগ নেতা তানভীর আহমেদ ভূঁইয়াকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এক অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর দাবি, তাকে ধর্ষণের চেষ্টা কালে তার স্বামী তানভীরকে পিটিয়ে হত্যা করেছে।যুবলীগ কমিটির সহসভাপতি।চান্দিনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন দত্ত কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, গড়ামারা গ্রাম থেকে তানভীরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাস্থল এলাকাটি খুবই ঘনবসতিপূর্ণ। এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে স্থানীয় কেউ কিছুই জানে না বলে জানায়। নিহত যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।

রাবেয়া নামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূ কালবেলাকে বলেন, রাত ২টায় তানভীর আমার ঘরে ঢুকে জোরপূর্বক আমাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় আমার স্বামীর সঙ্গে ধস্তাধস্তি ও মারধরের ঘটনা ঘটে। আমার স্বামী তানভীরকে মারধর করলে তানভীর অচেতন হয়ে পড়ে যায়। একপর্যায়ে তার মৃত্যু হয়।

নিহত তানভীরের মা নিলুফা বেগম জানান, আমার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। ওই মহিলা যা বলছেন তা মোটেও সত্য না। আমি এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।

বাড়েরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আহসান হাবিব ভূঁইয়া বলেন, আমিও ঘটনাস্থলে গেছি, হত্যাকাণ্ডটি সন্দেহজনক। ঘটনাস্থলটি এতই ঘনবসতিপূর্ণ, ওই বাড়িতে কোনো উঠান নেই। বাড়ির বা পাশাপাশি মানুষ ঘটনাটি জানবে না সেটা হতে পারে না। স্থানীয় কোনো মানুষ মুখ খুলছে না।

এসআই সুজন দত্ত বলেন, নিহত তানভীরের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ও পায়ে কাটা চিহ্ন আছে। তবে কী কারণে হত্যা করেছে এ বিষয়ে এখনও কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য উদঘাটন করতে পারিনি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সেলিমকে থানায় আনা হয়েছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানানো যাবে।

‘যে ভাইকে বাবার স্নেহ দিয়ে বড় করেছি, সেই আমার সন্তানকে হত্যা করল!’

ময়মনসিংহ সদরের মনতলা ব্রিজের নিচ থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর লাগেজবন্দি চার খণ্ড লাশ উদ্ধারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই তিনজনের মধ্যে ওমর ফারুকের চাচা ইলিয়াস উদ্দিন রয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে বাকি দুজনের নাম জানায়নি পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর লাশ গুমে ব্যবহৃত প্রাইভেট কারও উদ্ধার করা হয়েছে।

নিহত শিক্ষার্থীর নাম ওমর ফারুক সৌরভ (২৩)। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার তারাটি গ্রামে। তার বাবার নাম ইউসুফ আলী। তিনি চাকরি করেন ডাক বিভাগে। মা মাহমুদা আক্তার পারুল গৃহিণী। সৌরভ গুলশানের বেসরকারি প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার পরিবার স্থায়ীভাবে ঢাকায় মতিঝিলে বসবাস করেন।

গত ২ জুন সকালে ময়মনসিংহ সদরের সীমান্তবর্তী মনতলা ব্রিজের নিচে সুতিয়া নদী থেকে সৌরভের চার টুকরো করা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সুতিয়া নদী থেকে কালো রঙের একটি ট্রলিব্যাগ থেকে তিন টুকরো এবং পাশেই একটি বাজারের ব্যাগে পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় মাথা উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে ৩ জুন রাতে গ্রামের বাড়িতে ওমর ফারুকের মরদেহ দাফন করা হয়।

ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ইউসুফ আলী বাদী হয়ে ২ জুন রাতে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে, আপন চাচাতো বোন ইসরাত জাহান ইভাকে বিয়ে করাকে কেন্দ্র করে পারিবারিক বিরোধে সৌরভকে খুন করা হয়েছে। এর পেছনে সৌরভের আপন চাচা ও ইভার বাবা ইলিয়াস আলী জড়িত বলে অভিযোগ করেছে নিহতের পরিবার। পুলিশ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রোববার রাতে ইলিয়াস আলী ও তার স্ত্রীকে হেফাজতে নিয়েছে বলে জানায় একটি সূত্র।

পারিবারিক সূত্র জানায়, সৌরভের সঙ্গে দীর্ঘদিন প্রেম চলছিল তার চাচাত বোন ইভার। উভয়ই পরিবারকে না জানিয়ে ১২ মে ঢাকার একটি বাসায় তারা বিয়ে করেন। এর পর ইভা ময়মনসিংহের নিজ বাসায় চলে আসেন। তাদের বিয়ের বিষয়টি জানাজানি হতেই উভয় পরিবারের মধ্যে শুরু হয় দ্বন্দ্ব। ১৬ মে ইভাকে জোর করে কানাডা পাঠিয়ে দেয় তার পরিবার। এর মধ্যেই ইভার বাবা ইলিয়াস আলী আপন বড় ভাই সৌরভের বাবা ইউসুফ আলীকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছিলেন। ইভা ইলিয়াস আলীর একমাত্র মেয়ে।

ইউসুফ আলী কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘যে ভাইকে বাবার স্নেহ দিয়ে বড় করেছি, সে-ই আমার সন্তানকে হত্যা করল! আমার সন্তানকে না মেরে আমাকে মারত। তার কী এমন দোষ ছিল? শুধু কি আমার ছেলেই তোর (ইলিয়াস) মেয়েকে ভালোবেসেছে? তোর মেয়ে কি ভালোবাসে নাই? যদি তোর মেয়ে ভালো নাই বাসত, তাহলে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকায় গিয়ে কেন আমার ছেলেকে বিয়ে করল?’

ইউসুফ আলী আরও বলেন, ‘আমার ছেলে আমার একটা ব্যাগ নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়েছে। আমরা যদি জানতাম, সে ময়মনসিংহে যাবে; কোনোদিন যেতে দিতাম না। সৌরভের বিয়ের পর বিভিন্ন সময়ে আমার ছোট ভাই আমাকে নানা হুমকি-ধমকি দিয়েছে। আমি এই হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত সবার ফাঁসি চাই।’

একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ সৌরভের মা মাহমুদা আক্তার। তিনিও কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘ভালোবেসে চাচাতো বোনকে বিয়ে করাই আমার ছেলের কাল হয়েছে। আমরা কোনোদিন ভাবিনি–আপন চাচা তার ভাতিজাকে এভাবে হত্যা করবে! এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে আমার সাজানো সংসার ছিল। ইলিয়াস সবকিছু এলোমেলো করে দিল।’

জানা যায়, ওমর ফারুক সৌরভ ও চাচাতো বোন ইসরাত জাহান ইভার বিয়ে প্রথমে দুই পরিবারের কেউই বিষয়টি মেনে নেয়নি। একপর্যায়ে সৌরভের পরিবার মেনে নিলেও ইভার পরিবার মানেনি। সৌরভকে ডিভোর্স দিতেও চাপ দেয়া হয়। তবে সৌরভ স্ত্রীকে ছাড়া থাকতে নারাজ। উপায় না পেয়ে ইভাকে কানাডা পাঠিয়ে দেয় তার পরিবার। এরপর দুই পরিবারের দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়।

তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, যেখান থেকে সৌরভের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, তার পাশেই রক্তে ভেজা বালিশ, জানালার পর্দা, কাঁথা, স্কচটেপ, গ্লাভসসহ বেশ কিছু আলামত পাওয়া গেছে। যা বিশ্লেষণ করে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, সৌরভকে হত্যার পর খুনি ধারালো যন্ত্র দিয়ে তার মরদেহ টুকরো টুকরো করে। লাশের পরিচয় যেন কেউ শনাক্ত করতে না পারে, সে জন্য মাথা বিচ্ছিন্ন করে সেটা আলাদাভাবে গুমের চেষ্টা করা হয়। এ ছাড়া পরিচয় লুকাতে খুনি লাশের দুই হাতের আঙুলের চামড়া তুলে ফেলেছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গত শনিবার রাতে ওই তরুণকে হত্যা করে লাশ ফেলে যায় খুনি।

নির্বাচনে জিতেই লুটিয়ে পড়লেন অভিনেত্রী সায়নী

এবার ভারতের লোকসভার নির্বাচনে ৫৪৩টি আসনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে জয়ী হয়েছেন টালিউড অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। পরনে সাদা শাড়ি, গায়ে আঁচল, পায়ে চটি পড়ে এমন ঐতিহ্যবাহী বেশে ভোটের মাঝে নিজের প্রচারটা বেশ ভালোভাবেই চালিয়েছিলেন অভিনেত্রী।

এর মধ্যে শিবলিঙ্গের একটি ছবি পোস্ট করেই বিতর্কে জড়ান সায়নী। এবার ভোটে জিততে সেই শিবলিঙ্গের প্রতিই আস্থা রেখেছিলেন অভিনেত্রী। ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর, হাতে প্রশংসাপত্র ও একগাল হাসি নিয়ে স্থানীয় একটি কালী মন্দিরে হাজির হয়েছিলেন সায়নী।

সেখানে ছিল শিবলিঙ্গও। মন্দিরে পৌঁছাতেই মহাদেবের পায়ে রীতিমতো লুটিয়ে পড়লেন তিনি। দিতে থাকলেন ‘হর হর মহাদেব’ ধ্বনিও। সামাজিক মাধ্যমের এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়তে শুরু হয় আলোচনা। অনেকেই বলছেন এই ভক্তি শুধু লোক দেখানো।

এদিকে বিজয়ী সায়নী বলেন, ‘যাদবপুর লোকসভার মা, মাটি মানুষকে আমার প্রণাম এবং কৃতজ্ঞতা। এই জয় গণতন্ত্রের জয়, এই জয় আপামর বঙ্গবাসী তথা ভারতবর্ষের জয়। আগামীদিনে মাথা উঁচু করে তৃণমূলের পতাকা বহন করবো এবং মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মাথা নীচু করে যাদবপুরের মা, মাটি মানুষকে পরিষেবা পৌঁছে দিতে আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’

এর আগে সায়নীর জয়ে এক পোস্ট লিখে অভিনন্দন জানিয়েছেন অভিনেতা ও পরিচালক রাজ চক্রবর্তী। তিনি বলেছেন, সায়নী যথেষ্ট বুদ্ধিমতী এবং দলের ও বড় সম্পদ; এতটা অল্প বয়সে রাজনীতির ময়দানে এমনটি সচরাচর দেখা যায় না। সেখানে সায়নী শুরু থেকেই নিজেকে বার বার প্রমাণ করেছে।